মোট পৃষ্ঠাদর্শন

বৃহস্পতিবার, ১৪ মার্চ, ২০১৩

কুর’আনে প্রযুক্তি [পর্ব- ২৯ ]- পিঁপড়ার অত্যাশ্চর্য জীবনপদ্বতি

আসসালামুআলাইকুম ও শুভেচ্ছা সবাইকে :) ।সবাই ভাল আছেন আল্লাহর রহমতে আশা করি।

কুর’আনে প্রযুক্তি [পর্ব- ২৯ ]- পিঁপড়ার অত্যাশ্চর্য জীবনপদ্বতি

আল্লাহ কোরআন করীমে বলেনঃ

027.017 وَحُشِرَ لِسُلَيْمَانَ جُنُودُهُ مِنَ الْجِنِّ وَالإنْسِ وَالطَّيْرِ فَهُمْ يُوزَعُونَ

027.017 And before Solomon were marshalled his hosts,- of Jinns and men and birds, and they were all kept in order and ranks.

027.018 حَتَّى إِذَا أَتَوْا عَلَى وَادِ النَّمْلِ قَالَتْ نَمْلَةٌ يَا أَيُّهَا النَّمْلُ ادْخُلُوا مَسَاكِنَكُمْ لا يَحْطِمَنَّكُمْ سُلَيْمَانُ وَجُنُودُهُ وَهُمْ لا يَشْعُرُونَ

027.018 At length, when they came to a (lowly) valley of ants, one of the ants said: "O ye ants, get into your habitations, lest Solomon and his hosts crush you (under foot) without knowing it."

“সোলায়মানের সামনে তার সেনাবাহিনীকে জড় করা হল।জ্বিন,মানুষ ও পাখীকূলকে, অতঃপর তাদেরকে বিভিন্ন ব্যুহে বিভক্ত করা হল।যখন তারা পিপীলিকা অধ্যুষিত উপত্যকায় পৌছল,তখন এক পিপীলিকা বলল,হে পিপীলিকার দল, তোমরা তোমাদের ঘরে প্রবেশ কর।অন্যথায়,সোলায়মান ও তাঁর বাহিনী অজ্ঞাতসারে তোমাদেরকে পিষ্ট করে ফেলবে।”সূরা আন নামল-১৭-১৮

Al-Qur'an, 027.017-018 (An-Naml [The Ant, The Ants])

পূর্বে কেউ হয়তো কোরআনের প্রতি এই বলে বিদ্রুপ করে থাকতে পারে যে,কোরআন পৌরানিক কাহিনীর গল্প-বই,যাতে পিঁপড়ার নিজেদের মধ্যের কথোপোকতন এবং উন্নত বার্তা বিনিময়ের বিষয় বর্ননা আছে।অতি-সম্প্রতি,গবেষণার মাধ্যমে পিঁপড়ার জীবনপদ্বতি সম্পর্কে এমন সব প্রকৃত ও বাস্তবসম্মত তথ্য উদঘাটিত হয়েছে,যা আগে মানুষ অবগত ছিল না। গবেষণায় বলা হয়েছে,মানুষের জীবন সাথে যে সকল প্রাণী ও কীট-পতঙ্গের অধিকতর সাদৃশ্য আছে,সেটা হল,পিঁপড়া। Bert Hölldobler and Edward O. Wilson, The Ants (Cambridge: Harvard University Press: 1990),227. নিম্নের তথ্যগুলোর আলোকে পিঁপড়া সম্পর্কে উপরোক্ত সত্যতা যাচাই করা যায়ঃ
১।পিঁপড়া মানুষের মত মৃতদেহ দাফন করে।

২।তাদের মধ্যে উন্নতমানের শ্রম বিভক্তি আছে।তাদের মধ্যে রয়েছে,পরিচালক ‘তত্বাবধায়ক ও শ্রমিক’ ইত্যাদি।
৩।তারা গল্পের জন্য কোন কোন সময় এক সাথে বসে।

৪।নিজেদের মধ্যে যোগাযোগের জন্য তাদের রয়েছে অগ্রিম যোগাযোগ পদ্ধতি।
৫।দ্রব্য বিনিময়ের জন্য তাদের বাজার বসে।
৬।তারা শীতকাল দীর্ঘ সময়ের জন্য খাদ্য দ্রব্য গুদামজাত করে।খাদ্য শস্যের মুকুল বের হলে,এবং মুকুলিত অবস্থায় রেখে দিলে যদি শষ্যটি পঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে,তখনই তারা মুকুলটির গোড়া কেটে দেয়।তাদের গুদামজাতকৃত শস্যদানা যদি বৃষ্টির কারণে ভিজে যায়,তখন তারা এটাকে রোদে নিয়ে শুকায় এবং শুকানোর পর পুনরায় ভেতরে নিয়ে আসে।মনে হয় তারা এটা জানে যে,আর্দ্যতার কারণে শষ্যদানায় মুকুল বের হতে পারে।ফলে শষ্য দানাটি পঁচে যেতে পারে। Ibid., 244.

কু’রআনের আয়াতগুলো ভাষাতত্ত্ববিদদের জন্য তথ্যের খনি। আল্লাহ খুব সাধারণ দেখতে কিছু আয়াতে, সাধারণ কিছু গল্প বা কথোপকথনের মধ্য দিয়েই অসাধারণ সব তথ্য প্রকাশ করেন। যেমন, নিচের আয়াতটি দেখুন যেখানে আল্লাহ আমাদেরকে একটি স্ত্রী পিঁপড়ার একটি মাত্র কথার মধ্য দিয়ে পিঁপড়াদের সম্পর্কে কত ধরণের তত্থ্য দিয়েছেনঃ

আর যখন তারা পিঁপড়াদের উপত্যকায় পৌছিয়েছিল, একটি পিঁপড়া(স্ত্রী) বলেছিল, “হে পিঁপড়ারা, তোমাদের ঘরগুলোতে প্রবেশ কর, যাতে করে সুলায়মান এবং তার বাহিনী তোমাদেরকে না বুঝে পিষে না ফেলে”। (২৭:১৮)

আপনার কাছে মনে হবে, এতো ছোটদের কোন গল্পের বইয়ের লাইন মনে হচ্ছে। পিঁপড়া আবার কথা বলে নাকি? এখানে পিঁপড়াদের সম্পর্কে আল্লাহ নতুন কিই বা জানালেন আমাদেরকে যেটা আমরা জানি না?

লক্ষ্য করুন, এই আয়াতে আল্লাহ আমাদেরকে পিঁপড়াদের সম্পর্কে কতগুলো তথ্য দিয়েছেনঃ

“একটি পিঁপড়া(স্ত্রী) বলেছিল” – পিঁপড়া এখানে স্ত্রী লিঙ্গ, পুরুষ লিঙ্গ নয়। বাসার বাইরে স্ত্রী পিঁপড়া থাকে, পুরুষ পিঁপড়া নয়। আমরা এখন জানি স্ত্রী পিঁপড়ারা কর্মী পিঁপড়া, পুরুষরা শুধুই প্রজনন কাজের জন্য বেঁচে থাকে। National Geographic 165, no. 6, 777.
  • “হে পিঁপড়ারা” – বহুবচন যার অর্থ একটি স্ত্রী পিঁপড়া এক সাথে অন্য একাধিক পিঁপড়াদেরকে নির্দেশ দিতে পারে। পিঁপড়া ফেরোমোন নামক একটি রাসায়নিক পদার্থের প্রতি সংবেদনশীল এবং এর দ্বারা তারা একে অন্যের সাথে যোগাযোগ করে। এছাড়াও কিছু প্রজাতির পিঁপড়ারা নিয়ার-ফিল্ড শব্দ তৈরি করে আশেপাশের পিঁপড়াদের সাথে যোগাযোগ করে। এভাবে একটি পিঁপড়া একই সাথে একাধিক পিঁপড়াকে সংকেত দিতে পারে। এই আয়াতে আল্লাহ “বলেছিল” ব্যবহার করেছেন, একই শব্দ মানুষের কথা বলার বেলায়ও ব্যবহার করা হয়। যার অর্থ মানুষ যেমন শব্দ দিয়ে কথা বলে, সে রকম পিঁপড়াও শব্দ ব্যবহার করে যোগাযোগ করে, যা বিজ্ঞানীরা মাত্র কয়েক বছর আগে আবিস্কার করেছেন। কয়েক বছর আগেও বিজ্ঞানীরা মনে করতেন পিঁপড়া কোন শব্দ করতে পারেন না এবং তাদের শব্দ শোনার ক্ষমতা নেই।
  • “তোমাদের ঘরগুলোতে প্রবেশ কর” – পিঁপড়াদের একাধিক ঘর রয়েছে। একটি পিঁপড়ার বাসা অনেকগুলো সংযুক্ত ঘর এবং নির্দিষ্ট পিঁপড়া নির্দিষ্ট ঘরে থাকে। স্ত্রী পিঁপড়া জানে পিঁপড়ারা যদি বাসায় ঢুকে পড়ে, তাহলে তাদের কোন ক্ষতি হবে না। পিঁপড়ার বাসা আর্কিটেক্টের জন্য এক বিস্ময় এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং-এর অসাধারণ নিদর্শন।
  • “যাতে করে সুলায়মান” – স্ত্রী পিঁপড়াটি নবী সুলায়মানকে চিনতে পেরেছিল। যার অর্থ স্ত্রী পিঁপড়া অনেক মানুষের মধ্যে কোন একজনকে চিনতে পারে। মানুষের গা থেকেও ফেরোমোন বের হয়। ধারণা করা হয় স্ত্রী পিঁপড়া হয়ত নবী সুলায়মানের গা থেকে বের হওয়া ফেরোমোন সিগনেচার দিয়ে তাকে চিনতে পেরেছিল, যেভাবে কুকুর প্রতিটি মানুষকে চিনতে পারে। এছাড়াও এখানে লক্ষণীয় যে স্ত্রী পিঁপড়া আগাম বিপদ অনুধাবন করে সংকেত দিতে পারে। অর্থাৎ তাদের এতটুকু বুদ্ধিমত্তা আছে যে তারা বিপদ আগে থেকেই আঁচ করতে পারে।
  • “এবং তার বাহিনী” – পিঁপড়া বুঝতে পেরেছিল যে একটি বাহিনী আসছে। পিঁপড়ারা তাদের পা দিয়ে মাটিতে কম্পন অনুভব করতে পারে। একারণে তারা দূরে থেকেই বুঝতে পারে কেউ তাদের দিকে আসছে কিনা। একটি বাহিনী মাটিতে ব্যাপক কম্পন তৈরি করবে।
  • “তোমাদেরকে না বুঝে পিষে না ফেলে” – স্ত্রী পিঁপড়া আগে থেকেই বুঝতে পেরেছিল যে নবী সুলায়মান এবং তার বাহিনী না বুঝে পিঁপড়াদেরকে পিষে ফেলবে। সুতরাং স্ত্রী পিঁপড়া তার আশেপাশের অবস্থা পর্যালোচনা করে বিপদের প্রকৃতি সম্পর্কে আগে থেকেই বুঝতে পারে।
বিজ্ঞানীদের জন্য এই আয়াতে আল্লাহ অনেকগুলো ইংগিত দিয়ে রেখেছেন।

প্রথমত বাসার বাইরে যে পিঁপড়ারা থাকে তারা সবাই স্ত্রী পিঁপড়া। পুরুষ পিঁপড়া সবসময় বাসার ভিতরে থাকে। সমস্ত কর্মী পিঁপড়া স্ত্রী।(Al-Quran & Modern science by Dr.Zakir Naik)
দ্বিতীয়ত কিভাবে একটি পিঁপড়া হাজার হাজার পিঁপড়ার সাথে যোগাযোগ করে রাসায়নিক পদার্থ এবং গন্ধ দিয়ে, যা একটি অত্যন্ত সফল মাধ্যম নির্ভরযোগ্য ভাবে তথ্য সম্প্রচার করার জন্য।

তৃতীয়ত কিভাবে হাজার হাজার পিঁপড়া সংকেত পেয়ে মুহূর্তের মধ্যে বাসায় ঢুকে পড়ে খুবই অল্প সংঘর্ষ করে, যা কিনা বিজ্ঞানিদেরকে যানবাহনের ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নততর করার জন্য আইডিয়া দিয়েছে।

চতুর্থত, এককভাবে প্রতিটি পিঁপড়ার বুদ্ধি অল্প, কিন্তু হাজার হাজার পিঁপড়া সম্মিলিত ভাবে উচ্চতর বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেয় যাকে “সোয়ার্ম ইন্টেলিজেন্স” বলে।

পঞ্চমত, পিঁপড়ার কোন সামাজিক শ্রেণী বিন্যাস নেই। তাদের কোন দলনেতা নেই। কিভাবে হাজার হাজার পিঁপড়া কোন দলনেতা, রাজা বা রাণী পিঁপড়ার নিয়ন্ত্রন ছাড়া প্রত্যেকে নিজের নিজের কাজ সুশৃঙ্খলভাবে করে যায়, তা এখনও একটি বিরাট বিস্ময় এবং এনিয়ে গত বিশ বছর ধরে গবেষণা চলছে। মানুষ যদি এরকম উন্নততর যান্ত্রিক ব্যবস্থা তৈরি করতে পারে যার কোন কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার প্রয়োজন নেই এবং একটি বিশাল যন্ত্রের প্রতিটি অংশ নিজে থেকেই সবসময় সঠিক কাজ করে যাবে, তাহলে ইঞ্জিনিয়ারিং অনেক সমস্যার সমাধান করা যাবে।

সম্ভবত এই কারনেই আল্লাহ বলেছেনঃ



032.007 الَّذِي أَحْسَنَ كُلَّ شَيْءٍ خَلَقَهُ وَبَدَأَ خَلْقَ الإنْسَانِ مِنْ طِينٍ

032.007 He Who has made everything which He has created most good: He began the creation of man with (nothing more than) clay,

Al-Qur'an, 032.007 (As-Sajda [The Prostration, Worship, Adoration])

যিনি তাঁর প্রত্যেকটি সৃষ্টিকে সুন্দর [নিখুঁত] করেছেন … (৩২:৭)



যখনই কু’রআনের কোন আয়াতে কোন কথোপকথন আসে, তখনই দেখবেন আল্লাহ আমাদেরকে কথোপকথনের শব্দ, বাক্যগুলোর মধ্যে দিয়ে কমপক্ষে এই তথ্যগুলো দেনঃ
  • বক্তার সংখ্যা, প্রকৃতি, জ্ঞান, মানসিকতা।
  • শ্রোতার সংখ্যা, প্রকৃতি, জ্ঞান, মানসিকতা।
  • বক্তা এবং শ্রোতার মধ্যে সম্পর্ক।
  • কথোপকথনের আগে কি ঘটে গেছে এবং অনেক সময় তার পরে কি ঘটবে।
  • আশেপাশের অবস্থা, প্রেক্ষাপট। আশে পাশে যারা আছে তাদের ভুমিকা।
এখন কু’রআন নিয়ে বসুন। কিছু আয়াত পড়ে দেখুন যেখানে আল্লাহ কিছু কথোপকথন বলেছেন। আয়াতগুলো সম্পর্কে আপনার ধারণা পুরো পাল্টে যাবে।

একটি উদ্যেগ আহবান:

এটা অত্যন্ত দুঃখের বিষয় যে বাংলাদেশের ৯০% মুসলিম হয়েও এখনো বাংলা সহিহ হাদিসের Free digital Database বানানো হয়নি। প্রায় ২৮ কোটি বাংঙ্গালীগন অকাযর্করের ও অবহেলার ভূমিকা নিয়েছি, এ মহান দায়িত্ব থেকে আমরা মুসলিমগন একরকম নেহাতই পালিয়ে বেড়াচ্ছি। অনেকেই আছেন অন বা “অফ লাইনে কাজ করার সময় UNICODE টেক্সট হাদিস হাতের কাছে তৈরি না থাকায় সবাইকে কষ্ট করে টাইপ করতে হয় অথবা অনেকে ঝামেলা এড়িয়ে যান। কিন্তু এই দিন শেষ ।

আসুননা আমরা সমম্বিতভাবে উদ্বেগ নিয়ে বাংলা সহিহ হাদিসের Unicode Software সৃষ্টি করি। আপনারা শুনে ‍খুশি হবেন আমাদের সহিহ বুখারী ও রিয়াদুস স্বালেহিনের কাজ প্রায় শেষ ।মুসলিম শরীফের কাজ চলছে। সফটওয়্যারটি chm ফরমেটে তৈরি হবে, ইনষ্টলের কোন ঝামেলা নেই। 1 click – এ ‍উইন্ডো ওপেন হবে এবং সহজেই ডাটা কপি,পেষ্ট করা যাবে, এছাড়াও রয়েছে পাওয়ারফূল সার্চ ও কিওয়ার্ড অপশন। যেহেতু হাজার হাজার হাদিস এর জন্য অবশ্যই টিম ওর্কের প্রয়োজন যার নামকরন করা হয়েছে সংক্ষেপে DBHT-(ডিজিটাল বাংলা হাদিস টিম)। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের সম্মানিত ভায়েরা বিনা পারিশ্রমিকে অক্লান্ত পরিশ্রম করে অতি দ্রুততার সাথে এগিয়ে যাচ্ছেন যার বেশিরভাই ছাত্র। উদ্দেশ্য একটাই-২৮ কোটি বাংলাভাষীর জন্য সম্পূর্ন বিনামূল্যে বাংলা হাদিসের অনবদ্য একটি ইউনিকোড সফটওয়্যার। এ মহৎ কাজে পিছিয়ে কেন ...আসুন আমাদের সাথে। সম্মানিত ভাই/ বোন যারা সদস্য হতে চান এ টিমের কর্মপদ্বতি হবে নিম্নরুপ-

1)যারা অংশ নেবেন Contribution- এ তাদের নাম ও প্রোফাইল লিংক থাকবে।

2) প্রত্যেককে সদস্য হতে হলে কমপক্ষে 100 হাদিসের ডাটা এন্ট্রি করে নিম্নলিখিত এড্রেসে পাঠিয়ে দিতে হবে।

3)আপনাকে পিডিএফ ফরম্যাটে হাদিস দেয়া হবে আপনি MS Word-এ (বিজয়, UNICODE, অভ্র যেটাতে খুশি ) টাইপ করে মেইলে এটাচ করে পাঠিয়ে দেবেন, আপনার প্রোফাইল লিংক যদি দেন ভাল হয়।

4) আপনার হাদিস পাবার পর সেটা আপডেট করে ফেসবুকে লিংক দেয়া হবে যেখান থেকে আপনি ডাউনলোড করে কাজের অগ্রগতি দেখতে পাবেন।

বিঃদ্রঃ:- এটি কোন কর্মাশিয়াল উদ্যেগ নয়। শধুমাত্র ভলান্টিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে DBHT-এর হাদিসের Digital interface তৈরি করার একটা যৌথ প্রচেষ্টা। বাংলাতে শুধু এন্ট্রি করবেন আরবী ও ইংলিশ আমরা ম্যানেজ করবো ইনশাআল্লাহ। মেইল এড্রেস ও Mob-নং ও বাংলাদেশের কোত্থেকে কাজ করছেন উল্লেখ করবেন। ১০ দিনের মধ্যে করতে পারলে ভালো হয়। আপনি ডাটা পাঠানোর পর আমরা সেটা অতি দ্রুত আপডেট করে ইয়াহু গ্রুপে আপনাকে এড করে আপডেট লিংক দেবো ইনশাআল্লাহ ধন্যবাদ। যোগাযোগ করুন।


 শাহরিয়ার আজম

মেইল এড্রেস- rub_sanjida@yahoo.com

Mob-01714351057

DBHT-(ডিজিটাল বাংলা হাদিস টিম)

http://www.facebook.com/pages/DBHT/603417713008497

**আলহামদুলিল্লাহ আমরা তিনটি ভাষায় হাদিস সফটওয়্যার প্রকাশ করছি (আরবী, বাংলা ও ইংলিশ) যা এখনো পৃথিবীতে সর্বপ্রথম। বিভিন্ন কলেজ ও ইউনিভার্সিটির জন্য অত্যান্ত কার্যকরী একটা সফটওয়্যার হবে। একসময় পৃথীবিতে আমরা থাকবোনা কিন্ত এ সফটওয়্যার ব্যবহার করে কোটি কোটি মানুষ সহজে ইসলাম সম্পর্কে তথ্য জানতে পারবে গবেষনার কাজে ব্যবহার করতে পারবে। অমুসলিমগন জানতে পারবেন ইসলাম ও রাসুল (সাঃ) জীবনী সম্পর্কে। রাসুল (সাঃ)-কে যারা ব্যঙ্গ করছে বেশিরভাগই ইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞতার কারনেই করছে। এ সফটওয়্যার তাদের মনের ইসলাম সম্পর্কে অশিক্ষার অন্ধকার দুরীভূত করবে বলে আশা রাখি।কতো অযথা বাজে কাজ করে বা কম্পিউটার গেম খেলে আমরা সময় নষ্ট করি, না হয় এখানে কয়েক ঘন্টা সময় নষ্ট করলেন, আমরা চাই আপনারও এতে অবদান থাকুক অন্তত ১০০ হাদিস টাইপ করে এ ঐতিহাসিক কর্মে অংশীদার হয়ে যান।

 www.facebook.com/pages/Al-Quran-Modern-Science/140069416050931

http://muslim.zohosites.com/

http://www.quranic-science.blogspot.com/

http://islamk-janun.blogspot.com/

http://muslim-teacher.blogspot.com/

http://alquranobiggan.blogspot.com


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

যাযকাল্লাহ....